• ঢাকা
  • শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৯ ফাল্গুন ১৪৩১

ব্রাহ্মন্দী ইউনিয়ন ভূমি উপ সহকারি সঞ্জয় কুমার ভাওয়ালের ঘুষ বাণিজ্য


FavIcon
নিজস্ব প্রতিবেদক:
প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০২৫, ০১:০২ পিএম
ব্রাহ্মন্দী ইউনিয়ন ভূমি উপ সহকারি সঞ্জয় কুমার ভাওয়ালের ঘুষ বাণিজ্য

নারায়ণগঞ্জের আড়াই হাজার থানার ব্রাহ্মন্দী ইউনিয়ন ভূমি অফিসের উপ সহকারি সঞ্জয় কুমার ভাওয়াল এর অনিয়ম-দুর্নীতির ঘুষ বাণিজ্য অভিযোগ উঠেছে। এ অফিসে পদে পদে ঘুষ-দুর্নীতির কারণে এখানে অনিয়মই যেন নিয়মে পরিণত হয়েছে। এতে করে প্রতিনিয়ত হয়রানির শিকার হচ্ছেন সেবাপ্রার্থীরা।
ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করেন, অফিসের তহশিলদার, অফিস সহকারী, পিয়ন-দালাল সবাই ‘ঘুষ বাণিজ্যের’ সঙ্গে কমবেশি জড়িত। অবৈধ লেনদেনকে ঘিরে এই অফিসকেন্দ্রিক শক্তিশালী দালালচক্রও গড়ে উঠেছে।

গত কয়েক দিন ব্রাহ্মন্দী ইউনিয়ন ভূমি অফিস ঘুরে জমির মালিক ও সেবাপ্রার্থীদের কাছ থেকে ঘুষ, দুর্নীতি ও অনিয়মের বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, নাম প্রস্তাব (নামজারি), মিস মামলা, খাজনা দাখিল থেকে শুরু করে সব কিছুতেই এখানে ঘুষ লেনদেন হয়। কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আসা সেবাপ্রার্থীদের অনেকটা প্রকাশ্যেই ঘুষের অঙ্ক নির্ধারণ করে দিচ্ছেন। ঘুষ ছাড়া প্রায় কোনো কাজই হচ্ছে না সেখানে।


ভুক্তভোগীরা বলেন, অফিস নিয়মে প্রত্যেক ধাপে ঘুষ না দিলে ফাইল নড়ে না। ঘুষ লেনদেনে সহযোগিতা করে দালালচক্র।  ব্রাহ্মন্দী ভূমি অফিস ঘিরে তৎপর এই দালালচক্রে সদস্য সংখ্যা অনন্ত ১০  জন। আর তাদের নূল হোতা ভূমি অফিসের উপ-সহকারি সঞ্জয় কুমার ভাওয়াল ।

ভুক্তভোগীরা বলছেন, অনলাইনে আবেদনের মাধ্যমে বাড়তি ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে তাদের। অনলাইনে আবেদনের পর আবার মূল কাগজপত্র নিয়ে ভূমি অফিসে যোগাযোগ করতে হয়। তখন টাকা না দিলে অনলাইনে ঝুলে থাকে ফাইল।

ভুক্তভোগিরা বলেন, ইউনিয়ন ভূমি অফিসে খাজনা দিতে চাইলে টাকা দাবি করা হয়েছে। ওই দালাল চক্রের এক সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, জমি নামজারির জন্য অনলাইনে আবেদন করার পর তদন্ত করে ইউনিয়ন ভূমি অফিস থেকে নাম প্রস্তাব পাঠানো হয় উপজেলা ভূমি অফিসে। কিন্তু এই নাম প্রস্তাব পাঠানোর জন্য জমি অনুপাতে ১ থেকে ১৫ হাজার টাকা পর্যন্ত ঘুষ দিতে হয়।

বিস্তারিত আরো আসছে ...............।
 


Side banner
Link copied!