
টঙ্গীতে ধর্ষণের পর অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েছেন এক যুবতী (২৫)। এই ঘটনায় ভুক্তভোগীর মা বাদী হয়ে থানায় মামলা করলে অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (১২ এপ্রিল) থানায় মামলা হলে অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়।
গ্রেপ্তার সাইফুল ইসলাম (২৭) ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া থানার নীলাখাদ গ্রামের বাহার মিয়ার ছেলে।তিনি পাগার এলাকার বাবু মিয়ার বাড়িতে ভাড়া বাসায় বাস করতেন।মামলা সূত্রে জানা যায়, ভুক্তভোগী ও অভিযুক্ত একই কারখানায় চাকরি করতেন। সেই সুবাদে অভিযুক্তের সঙ্গে ভুক্তভোগীর পরিচয় থেকে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে সাইফুল ভুক্তভোগীকে মুঠোফোনে তার বর্তমান ভাড়া বাসায় ডেকে নিয়ে বিবাহের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করেন।এ ছাড়া সাইফুল বিভিন্ন তারিখ ও সময়ে ভুক্তভোগীকে বিবাহের প্রলোভন দেখিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করেন। ধর্ষণের ফলে ভুক্তভোগী দুই মাসের অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। পরে বিয়ে না করায় সাইফুলের বিরুদ্ধে থানায় মামলা হলে তাকে গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে প্রেরণ করে পুলিশ।
টঙ্গী পূর্ব থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মুহাম্মদ ফরিদুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার
করে জেলহাজতে এবং নির্যাতিতাকে ডাক্তারি পরিক্ষার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আপনার মতামত লিখুন :