বরিশাল সিটি কর্পোরেশন (কেসিসি) নির্বাচনে ১২৬টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। সোমবার (১২ জুন) সকাল ৮টায় শুরু হওয়া ভোটগ্রহণ চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এবারই প্রথম বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের সব কেন্দ্রে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
১৬ দিন জমজমাট প্রচার প্রচারণার পর একদিন বিরতি শেষে এই ভোটে ভোর থেকেই উৎসাহ উদ্দীপনা নিয়ে কেন্দ্রে ভোটারদের উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে।
নির্বাচন অফিস জানিয়েছে, এই নির্বাচনে ৩০টি ওয়ার্ডে ১২৬টি কেন্দ্রের ৮৯৪ কক্ষে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। মোট ভোটার ২ লাখ ৭৬ হাজার ২৯৮ জন। এর মধ্যে নারী ভোটার ১ লাখ ৩৮ হাজার ৮০৯ জন এবং পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৮৯ জন। ভোট পর্যবেক্ষণে ১ হাজার ১৪৬টি সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে।
এ নির্বাচনী এলাকায় ৩০ জন নির্বাহী ও ১০ জন বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করছেন। তারা নির্বাচনী আচরণবিধি প্রতিপালন ও বিভিন্ন অপরাধের সংক্ষিপ্ত বিচারকাজ সম্পন্ন করবেন। ভোটের পরিবেশ শান্তিপূর্ণ রাখতে মোতায়েন করা হয়েছে ১০ প্লাটুন বিজিবি, তিন সেকশন কোস্টগার্ড, র্যাবের ১৬টি টিম, পুলিশ-এপিবিএন-ব্যাটালিয়ন আনসারের ৪৩টি টিমে ৪ হাজার ৪০০ সদস্য দায়িত্ব পালন করছে বলে জানিয়েছেন বিএমপি কমিশনার সাইফুল ইসলাম।
নির্বাচনে ৭জন মেয়র প্রার্থীসহ মোট ১৬৭জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এরমধ্যে বরিশাল সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৭ জন প্রার্থী। আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আবুল খায়ের আব্দুল্লাহ খোকন সেরনিয়াবাত, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম, জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী ইকবাল হোসেন তাপস, জাকের পার্টির গোলাপ ফুল প্রতীকের প্রার্থী মিজানুর রহমান বাচ্চু, টেবিল ঘড়ি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী কামরুল আহসান রুপন, হাতি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আসাদুজ্জামান ও হরিণ প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আলী হোসেন হাওলাদার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হুমায়ূন কবির বলেছেন, সকাল ৮টায় শুরু হয়ে বিকাল ৪টা পর্যন্ত চলবে ভোটগ্রহণ। সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হবে বলে বিশ্বাস করছি। নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হবে জেলা শিল্পকলা একাডেমি অডিটোরিয়ামে।
বরিশাল সিটি কর্পোরেশন (কেসিসি) নির্বাচনে ১২৬টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। সোমবার (১২ জুন) সকাল ৮টায় শুরু হওয়া ভোটগ্রহণ চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এবারই প্রথম বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের সব কেন্দ্রে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
১৬ দিন জমজমাট প্রচার প্রচারণার পর একদিন বিরতি শেষে এই ভোটে ভোর থেকেই উৎসাহ উদ্দীপনা নিয়ে কেন্দ্রে ভোটারদের উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে।
নির্বাচন অফিস জানিয়েছে, এই নির্বাচনে ৩০টি ওয়ার্ডে ১২৬টি কেন্দ্রের ৮৯৪ কক্ষে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। মোট ভোটার ২ লাখ ৭৬ হাজার ২৯৮ জন। এর মধ্যে নারী ভোটার ১ লাখ ৩৮ হাজার ৮০৯ জন এবং পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৮৯ জন। ভোট পর্যবেক্ষণে ১ হাজার ১৪৬টি সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে।
এ নির্বাচনী এলাকায় ৩০ জন নির্বাহী ও ১০ জন বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করছেন। তারা নির্বাচনী আচরণবিধি প্রতিপালন ও বিভিন্ন অপরাধের সংক্ষিপ্ত বিচারকাজ সম্পন্ন করবেন। ভোটের পরিবেশ শান্তিপূর্ণ রাখতে মোতায়েন করা হয়েছে ১০ প্লাটুন বিজিবি, তিন সেকশন কোস্টগার্ড, র্যাবের ১৬টি টিম, পুলিশ-এপিবিএন-ব্যাটালিয়ন আনসারের ৪৩টি টিমে ৪ হাজার ৪০০ সদস্য দায়িত্ব পালন করছে বলে জানিয়েছেন বিএমপি কমিশনার সাইফুল ইসলাম।
নির্বাচনে ৭জন মেয়র প্রার্থীসহ মোট ১৬৭জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এরমধ্যে বরিশাল সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৭ জন প্রার্থী। আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আবুল খায়ের আব্দুল্লাহ খোকন সেরনিয়াবাত, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম, জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী ইকবাল হোসেন তাপস, জাকের পার্টির গোলাপ ফুল প্রতীকের প্রার্থী মিজানুর রহমান বাচ্চু, টেবিল ঘড়ি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী কামরুল আহসান রুপন, হাতি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আসাদুজ্জামান ও হরিণ প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আলী হোসেন হাওলাদার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হুমায়ূন কবির বলেছেন, সকাল ৮টায় শুরু হয়ে বিকাল ৪টা পর্যন্ত চলবে ভোটগ্রহণ। সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হবে বলে বিশ্বাস করছি। নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হবে জেলা শিল্পকলা একাডেমি অডিটোরিয়ামে।
আপনার মতামত লিখুন :